রহস্যময় স্বপ্নের বাস্তব ভুতের ঘটনা
ভুতের ঘটনা:আশা করি সবাই ভাল আছেন ,কারন সবাই ভাল দলেই থাকেন।ঘটনাটি ভুত এফ থেকে নেওয়া, যদি ভাল লাগে তাহলে শেয়ার করে অন্যকে ঘটনাটি পড়ার সুজোগ করে দিবেন। আপনার কোন ঘটনা থাকলে আপনি যদি চাল আপনার ঘটনাটি আমাদের ওয়েব সাইটে প্রকাশ করতে তাহলে mdimon623@gmail.com এড্রেস ঘটনাটি পাঠাতে পারেন অবশ্যই ঘটনাটি আগে কোন ওয়েব সাইটে প্রকাশ করা হলে সেই ঘটনা গ্রহণ যোগ্য হবে না আর কথা না বারিয়ে ঘটনায় চলে যাওয়া যাক। আমি আজকে যে ঘটনা শেয়ার করব সেটি বাস্তব ও স্বপ্নের সংমিস্রনের ঘটনা।যা আমি আমার চাচাতো ভাই মোতালেব এবং চাচা আনিছ এর সাথে ঘটনা ঘটে।সময়টা ২০০৫ সাল তখন আমার s.s.c পরীক্ষা চলছিল।ইংলিশ পরীক্ষার আগের দিন রাত ১০ টায় ইংলিশ বই রিবিশান দিয়ে ঘোমাতে প্রস্ততি নিচ্ছিলাম তখন আমার এক চাচাত ভাই এবং আমার এক চাচা আমার রোমে আছে।আমাকে একটা খারাপ কাজ হাসিলের জন্য তাদের সাথে যেতে বলে
ভুতের ঘটনা:আমিও সাথে সাথে রাজি হয়ে যাই।আমরা তিন জন প্রায় সমবয়সী ১৭,১৮ বছরের যুবক।রাত তখন ১০ টা ৩০ মিনিট বাজে ঘোটঘোট অন্ধকার।তিন জনের সাতে একটা মেজলাইট নিয়ে রওনা দিলাম।আমদের গন্তব্যস্থান আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় আমাদের এক মাইল দূরে অবস্থান ।যাত্রা পথে আমাদের যেতে হবে খোলা মাঠ আকাবাকা রাস্তা, আবার কখনো আছে জঙ্গল ,আবার কখন আছে পুরাতন কবরস্থান।তখন আমাদের মনে একটু ও ভয় কাজ করে নাই। এখন সে রাস্তার কথা মনে পরলে শরীরের লোম পর্যন্ত দারিয়ে যায়।আমরা তিনজন গল্প এবং বিড়ী টানাতে টানতে আমরা বিস্তীর্ণ খোলা মাঠ হাঁটছি।ঝি ঝি পোকার ডাক,পূর্ণ গভীর জঙ্গল ইটের বেরায় নিস্তব্ধ কবরস্থান।আমরা গন্তব্যস্থান পোছালাম।(আপনি লোমহর্ষক ভয়ংকর গল্প পড়তে চান তাহলে )
এখানে ক্লিক করুন
গন্তব্যস্থান ছিল একটা গভির জঙ্গল ভিতর।আমি আমার চাচাতো ভাইটিকে জঙ্গল ভিতর দাড় করিয়ে রেখে আমরা যে কাজ করতে আসলাম সেই কাজ করার জন্য তিনি করতে গেলেন।আর আমরা ঘন জঙ্গলে অপেক্ষা করতে লাগলাম।ঐ জায়গাটা যে কটটুকো ভংকর তা বলে বোঝানো যাবে না।ঐ সময় কেন জানি আমরা দুই জন একটু ও ভয় পাই নি।ভয় বলতে যে কিছু আছে আমাদের মনেই নাই। যাই হোক প্রায় এক ঘন্টার পর চাচা ফিরত এসে বলে কাজটা হবে না।যার ফলে আমরা ফিরে আসি।ঘোমাতে যাই এবং স্বপ্নে দেখি আমরা ঐ খারাপ কাজাটা আমরা করি যার ফলে আমাদের তিন জনকে সাপে কাটে এবং আমরা মারা যাই।
আমরা যেই জঙ্গল গিয়েছিলাম সেই স্তানে একটা পুরনো কবরস্থান যা আমরা রাতের অন্ধকারে আমরা দেখতে পাই নি,আমদের তিন জনের তিনটা লাশ কবরস্থান উপর পড়ে আছে এবং খারাপ কাজটা করার জন্য যে উপকরণ নিয়ে ছিলাম তা ও আমাদের লাশের পাশে পড়ে আছে এবং ঐ দিন ঘোমর মধ্যে মারা যাওয়ার মত যন্ত্রনা আনুভব করেছিলাম এক পর্যায়ে রাতের শেষে ভোর হল এবং লাশগুলো জঙ্গল কবরস্থান হতে রাস্তার পাশে বড় একটা কবরস্থানের পাশে পড়ে রইল ।
আমরা তিন জনে মনে প্রানে চাচ্ছি যে যে যেভাবে পারুক আমাদের জেন মাটি চাপা দিয়ে জাঁক জেন আমাদের তাতেই শান্তি।অনেক মানুষ আমদের চারপাশে দারিয়ে আছে কেউ আমাদের সাহাজ্য করছে না। এক কিলোমিটার দূর থেকে মা বাবার কান্নাকাটি দেখতে পারছি তারা তাদের সম্মানের কথা চিন্তা করে আছে না।সকাল ঘড়িয়ে দুপুর আছে, দুপুর ঘড়িয়ে রাত কিন্তু আমদের কাছে কেউ আসছে না।
আমদের কেউ কবর দিচ্ছে না আমদের কাছে মনে হল আমাদের কবর দিলে আমদের সবাই ঐই আজাব হতে মুক্তি পাব।এক সময় আমরা নিরাস হয়ে পরলাম আস্তে আস্তে আমদের উপর চলমান আজাব তরান্বিত হতে লাগল, আস্তে আস্তে আমাদের শরীরে পোকা জন্ম নিতে লাগল।কোদাল দিয়ে মাটি কাটলে জেমন মাটির আঘাত লাগে তেমনভাবে আমদের শরীরে আঘাত লাগে।আমদের চামরা শুকিয়ে আসশে,শরীরটা কংকাল হয়ে গেল কিন্তু আত্মা দেহ থেকে যাচ্ছে না।এই ভাবে আমারা বছরের পর বছর কবরে আজাব সহ্য করতে লাগলাম হটাত একদিন চারজন অপরচিত লোক আমাদের দিকে আছসে।
ভুতের ঘটনা: সবার পরনে ছিল পাঞ্জাবী ও পাগড়ি তারা আমাদের গোছল দিল যানাযা পরাল জার জার কবরে আলাদাভাবে কবর দিল ঠিক এমন সময় আমার ঘোম ভাঙ্গল , ঘোম ভাঙ্গার সাথে সাথে আমি আমার চাচাতো ভাইয়ের কাছে গেলাম, ঐ সময় দেখলাম ঐ ও আমার দিকে আছসে,আমি তাকে বললাম রাতে আমি একটা খারাপ স্বপ্ন দেখেছি সে বলে আমি ও খারাপ স্বপ্ন দেখেছি আমি আমার স্বপ্নের কথা বললাম তা শুনে সে বলল আল্লার কসম আমি ও ওই স্বপ্ন দেখেছি।আমাদের চাচা ওই স্বপ্নটি দেখেনি ১৩ বছর আগে ওই স্বপ্নটি কথা মনে হলে অনেক অনেক ভয় লাগে।
![]() |
রহস্যময় স্বপ্নের বাস্তব ভুতের ঘটনা |
রহস্যময় স্বপ্নের বাস্তব ভুতের ঘটনা
ভুতের ঘটনা:আমিও সাথে সাথে রাজি হয়ে যাই।আমরা তিন জন প্রায় সমবয়সী ১৭,১৮ বছরের যুবক।রাত তখন ১০ টা ৩০ মিনিট বাজে ঘোটঘোট অন্ধকার।তিন জনের সাতে একটা মেজলাইট নিয়ে রওনা দিলাম।আমদের গন্তব্যস্থান আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় আমাদের এক মাইল দূরে অবস্থান ।যাত্রা পথে আমাদের যেতে হবে খোলা মাঠ আকাবাকা রাস্তা, আবার কখনো আছে জঙ্গল ,আবার কখন আছে পুরাতন কবরস্থান।তখন আমাদের মনে একটু ও ভয় কাজ করে নাই। এখন সে রাস্তার কথা মনে পরলে শরীরের লোম পর্যন্ত দারিয়ে যায়।আমরা তিনজন গল্প এবং বিড়ী টানাতে টানতে আমরা বিস্তীর্ণ খোলা মাঠ হাঁটছি।ঝি ঝি পোকার ডাক,পূর্ণ গভীর জঙ্গল ইটের বেরায় নিস্তব্ধ কবরস্থান।আমরা গন্তব্যস্থান পোছালাম।(আপনি লোমহর্ষক ভয়ংকর গল্প পড়তে চান তাহলে )
এখানে ক্লিক করুন
গন্তব্যস্থান ছিল একটা গভির জঙ্গল ভিতর।আমি আমার চাচাতো ভাইটিকে জঙ্গল ভিতর দাড় করিয়ে রেখে আমরা যে কাজ করতে আসলাম সেই কাজ করার জন্য তিনি করতে গেলেন।আর আমরা ঘন জঙ্গলে অপেক্ষা করতে লাগলাম।ঐ জায়গাটা যে কটটুকো ভংকর তা বলে বোঝানো যাবে না।ঐ সময় কেন জানি আমরা দুই জন একটু ও ভয় পাই নি।ভয় বলতে যে কিছু আছে আমাদের মনেই নাই। যাই হোক প্রায় এক ঘন্টার পর চাচা ফিরত এসে বলে কাজটা হবে না।যার ফলে আমরা ফিরে আসি।ঘোমাতে যাই এবং স্বপ্নে দেখি আমরা ঐ খারাপ কাজাটা আমরা করি যার ফলে আমাদের তিন জনকে সাপে কাটে এবং আমরা মারা যাই।
আমরা যেই জঙ্গল গিয়েছিলাম সেই স্তানে একটা পুরনো কবরস্থান যা আমরা রাতের অন্ধকারে আমরা দেখতে পাই নি,আমদের তিন জনের তিনটা লাশ কবরস্থান উপর পড়ে আছে এবং খারাপ কাজটা করার জন্য যে উপকরণ নিয়ে ছিলাম তা ও আমাদের লাশের পাশে পড়ে আছে এবং ঐ দিন ঘোমর মধ্যে মারা যাওয়ার মত যন্ত্রনা আনুভব করেছিলাম এক পর্যায়ে রাতের শেষে ভোর হল এবং লাশগুলো জঙ্গল কবরস্থান হতে রাস্তার পাশে বড় একটা কবরস্থানের পাশে পড়ে রইল ।
রহস্যময় স্বপ্নের বাস্তব ভুতের ঘটনা
ভুতের ঘটনা:সকালে লোকজন রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে আর বলছে এই খারাপ ছেলেগুলো মারা গেছে ভালই হয়েছে।কেউ আমাদের কাছে আছসে না এমনকি আমাদের বাবা মা কেউ আছসে না।আমদের মৃত্যুর পর পাপী মানুষ জেমন মৃত্যুর যন্ত্রণা পায় তার চেয়ে বেশি যন্ত্রণা আনুভব করছি।আল্লার কাছে করুনা ভিক্ষা করছি আমদের কান্নার চিৎকারে আমরাই বিরক্ত হয়ে পরছি তার পর ও আমাদের কাছে কেউ আছসে না।আমরা তিন জনে মনে প্রানে চাচ্ছি যে যে যেভাবে পারুক আমাদের জেন মাটি চাপা দিয়ে জাঁক জেন আমাদের তাতেই শান্তি।অনেক মানুষ আমদের চারপাশে দারিয়ে আছে কেউ আমাদের সাহাজ্য করছে না। এক কিলোমিটার দূর থেকে মা বাবার কান্নাকাটি দেখতে পারছি তারা তাদের সম্মানের কথা চিন্তা করে আছে না।সকাল ঘড়িয়ে দুপুর আছে, দুপুর ঘড়িয়ে রাত কিন্তু আমদের কাছে কেউ আসছে না।
আমদের কেউ কবর দিচ্ছে না আমদের কাছে মনে হল আমাদের কবর দিলে আমদের সবাই ঐই আজাব হতে মুক্তি পাব।এক সময় আমরা নিরাস হয়ে পরলাম আস্তে আস্তে আমদের উপর চলমান আজাব তরান্বিত হতে লাগল, আস্তে আস্তে আমাদের শরীরে পোকা জন্ম নিতে লাগল।কোদাল দিয়ে মাটি কাটলে জেমন মাটির আঘাত লাগে তেমনভাবে আমদের শরীরে আঘাত লাগে।আমদের চামরা শুকিয়ে আসশে,শরীরটা কংকাল হয়ে গেল কিন্তু আত্মা দেহ থেকে যাচ্ছে না।এই ভাবে আমারা বছরের পর বছর কবরে আজাব সহ্য করতে লাগলাম হটাত একদিন চারজন অপরচিত লোক আমাদের দিকে আছসে।
ভুতের ঘটনা: সবার পরনে ছিল পাঞ্জাবী ও পাগড়ি তারা আমাদের গোছল দিল যানাযা পরাল জার জার কবরে আলাদাভাবে কবর দিল ঠিক এমন সময় আমার ঘোম ভাঙ্গল , ঘোম ভাঙ্গার সাথে সাথে আমি আমার চাচাতো ভাইয়ের কাছে গেলাম, ঐ সময় দেখলাম ঐ ও আমার দিকে আছসে,আমি তাকে বললাম রাতে আমি একটা খারাপ স্বপ্ন দেখেছি সে বলে আমি ও খারাপ স্বপ্ন দেখেছি আমি আমার স্বপ্নের কথা বললাম তা শুনে সে বলল আল্লার কসম আমি ও ওই স্বপ্ন দেখেছি।আমাদের চাচা ওই স্বপ্নটি দেখেনি ১৩ বছর আগে ওই স্বপ্নটি কথা মনে হলে অনেক অনেক ভয় লাগে।
কিছু কথা
ঘটনা পাঠাতে পারেন এই জিমেলে
mdimon623@gmail.com
0 comments:
Post a Comment