ভয়ংকর সব ভূতের গল্প (চুড়েল)
- সবাই কেমন আছেন।আমি কলকাতা থেকে লিখছি।আমার ঘটনাটি সত্য ঘটনা।গত নয় নভেম্বর দাইফোটায় আমি আমার ,মামার বাড়িহাওরাতে জাই। এবং বলে রাখি যে আজকে আমি যে ঘটনাটি শেয়ার করবো সেটি আমার মামার বাড়ী নয় নভেম্বর২০১৮ সালে আমার মাসির কাছ থেকে শোনা ঘটনা ঘটনাটি ঘটেছে হাওরার আমতাই এর নিকটবর্তী মানিকপির দশ নম্বর এক জায়গায় এবং সে জায়গাটির কাছে আমার মাসির শশুর বাড়ি।দশ নম্বর হল একটি রাস্তা।ঘটনাটি যেই স্তানে গটে সে স্তানের বর্ণনা দিলে বুঝতে সোবিধা হবে।
![]() |
ভয়ংকর সব ভূতের গল্প (চুড়েল) |
- রাস্তাটি নিরিবিল ও চওড়া হওয়ার কারনে রাস্তাটি দিয়ে বাস, ট্রাক চলাচল ক্রে।রাস্তাটির এক দিকে রয়েছে একটি পুকুর ।জেটি স্থানিও লোকেরা ব্যবহার করত।পুকুরের ধারে গা বাধানো গা বরাবর একটি বড গাছ আছে, এবং গাছটির অপর দিকে আছে শসান।শসানটির কারনে পুকুরটি সবসময় নির্জন থাকে।মূল ঘটনা আসা যাক, ঘটনাটি ঘটে ৬,৭ বছর আগে। এখানকার একটি পরিবারের সাথে। অন্য গ্রাম বাসীর মত তারাও রাস্তার পাশে বসবাস ক্রত।গামে কাপড় ধোয়া বা গোসল করার জন্য পুকুরটি ব্যবহার করত।ঐ পরিবারে চার বছর আগে একটি বাচ্চা ছিল। বাচ্চাটি ছোট তাই, পুকুরে যাওয়ার সময় বাচ্চাটির মা সাথে করে নিয়ে যেত। একদিন বাচ্চাটির মা আসতে অনেক সময় লেইট ক্রে।তাই বাচ্চাটি খেলার ছলে তার মাকে খোজতে খোজতে সে প্রথমে পুকুরের পাড়ে জায়।বাচ্চাটি ভেবেছিল তার মা প্রতিদিনের মত হয়ত পুকুরে গেছে। পুকুরটি ছিল অনেক গভীর,মাকে খোজতে গিয়ে বাচ্চাটি
ভয়ংকর সব ভূতের গল্প (চুড়েল)
- পুকুরের ধারে চলে যায় এবং মা ঘাটে আসে কি না তা দেখার জন্য নিচু হওয়ার কারনে বাচ্চাটি পুকুরের পানিতে পরে যায় এবং পুকুরটি নির্জন হওয়ার কারনে বাচ্চাটির চিৎকার কেউ শোনতে পেল না।তাই বাচ্চাটি অসাভাবিক ভাবে মারা জায়।বাড়ি ফিরে বাচ্চাটিকে অনেক খোজাখোজি করার পর তার মা দেখতে পেল বাচ্চাটির লাশ পুকুরে পানিতে ভেসে ওঠে।বাচ্চাটিকে সৎকার করার জন্য বাচ্চাটিকে পুকুর থেকে তুলে আনা হয়। এবং সশানে সৎকার করা হ্য।তারপর থেকে প্রতিদিন তার মাকে রাস্তায় দেখা জায়।মজার ব্যাপার হল আর পাঁচ টা বাচ্চার মত সে ও নাকি তার মা এর কাছে আবদার করে দুর্গাপূজা নতুন জামা দিতে।তাই স্থানিওদের মতে দুর্গাপূজা রাত্রে নতুন জামা পুকুরে বাসিয়ে দিয়ে আসে। আস্তে আস্তে পুকুরটির ব্যবহার কমিয়ে দেয়।ঘটনাটি এখানে শেষ হলে ভাল হত,কিন্তু এর ঠিক বছর
ভয়ংকর সব ভূতের গল্প (চুড়েল)
- খানিক পরে একদিন ওই পুকুর পারে আর একটি বাচ্চা মারা জায়।কিছুদিন পরে ঐ বড গাছের পাছে একটি মন্দির তৈরি করে দেয়।যেন ভবিষৎতে এই ধরনের ঘটনা না ঘটে । এখন ও নাকি পুকুরের মাঝ থেকে বাচ্চা দুটি ওঠে শসানের ধিকে চলে জায়।ঘটনাটি সত্য কি না টা জাচাই করার জন্য ঐ স্তানের লকজনকে জিজ্ঞাসা ক্রেছি।তারা ঘটনাটি সত্য বলে দাবি ক্রে।আমি গোছিয়ে লিখতে পারি না ভোল হলে ক্ষমা করে দিবেন।ঘটনাটি কেমন হল কমেন্ট করে জানাবেন এবং কারো কাছে ঘটনা থাকলে এই ওয়েব সাইটে প্রকাশ করতে পারবেন।
0 comments:
Post a Comment