ভূতের গল্প বাসার ঘটনা
![]() |
ভূতের গল্প বাসার ঘটনা |
ভূতের গল্প :আমি সাবি।ঘোড়াশাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নরসিংদী থেকে লিখছি। ঘটনাটি দীর্ঘদিন যাবত আমার সাথে ঘটেছে।সবার কাছে কেমন ভয়ের জানি না কিন্তু আমি এখনও এর সমাধান খোজে পাই নাই। ঘটনাটি আমার বর্তমানে যেই বাসাই থাকি সে বাসাকে কেন্দ্র করে, যেহেতো বাসাটি আবাসিক এলাকায় তাই এর নাম ঠিকানা লিখছি না।
- (ভূতের গল্প বাসার ঘটনা) আমি আব্বু,আম্মু,ছোট বোনকে নিয়ে আমার পরিবার ।আব্বুর চাকরীর ক্ষেত্রে ঘোড়াশাল বিদ্যুৎকেন্দ্র আবাসিক এলাকায় ২০ বছর যাবত বসবাস ক্রছি.২০১১ সালে ২০ সেপ্টেম্বর আমরা আমাদের আগের বাসাটি পরিবর্তন করি। আমাদের বর্তমান বাসাটি ওঠি। ঘটনাটি শুরু হয় এর পর থেকে।বাসায় ওঠার তিন দিন পর থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর রাত্র ৮ টায় বাসার সবাই তখন বাহিরে গিয়েছিল। আমি তখন বাসায় একা।
ভূতের গল্প বাসার ঘটনা
ভূতের গল্প :হটাৎ একটা গ্রান পেলাম। গ্রানটির প্রতি মুগ্ধ হয়ে যাই। এবং গ্রানটির উৎস খোজতে শুরু করি।কিন্তু কিছুক্ষন পরে গ্রানটি জেন হারিয়ে গেল।অতপর আব্বু,আম্মু বাসায় আসতেই ওনাদের গ্রানটির কথা বললে তারা বিষয়টা কোন গুরুত্ব দেয় নাই।সাত বছর পর অগাস্ট ২০১৮ সালে রাত্রে তখন ১ টা ২৫ মিনিট হবে,বাসায় সবাই ঘোমাচ্ছে।আমি তখন ইউটিউব দেখছি,হটাৎ সেই সুগন্দ গ্রানটি ভেসে আসল।আমি তখন ইউটিউব ভিডিও দেখছি।ঐ দিকে কোন খেয়াল নেই হটাৎ সুগন্দ গ্রানটি চিনা চিনা লাগে।আমি মলে মনে বললাম আরে এটা তো বোধয় সেই গ্রান এত বছর পর আবার ভাবলাম এটা কি কোন পারফিওমের গ্রান।এত বছর পর কে এটা ব্যবহার করছে।এত রাত্রে কার ও বা পারফিওম লাগানো দরকার আছে। এই সব ভাবতে ভাবতে গ্রানটি আবার হারিয়ে গেল।কিন্তু এবার বাসায় এসব কিছু নিয়ে কাউকে কিছু বলে নি।
(আপনি যদি এই রকম আরও ঘটনা পড়তে চান )ক্লিক করুন
গত সেপ্টেম্বর মাসে দাদু আমাদের বাসায় আসে।তিনি আমার সাথে ঘোমায়।একদিন রাত্রে আমি ও দাদু ঘোমাচ্ছি। রাত প্রায় ৩ টায় আমার ঘোম ভেঙ্গে গেল কিন্তু সাধারন কারনে ঘোমটা ভেঙ্গে নাই।আমি আবার তৎক্ষনাত গ্রানটি পেলাম।কিন্তু গ্রানটা অন্য দিনের চেয়ে বেশি সুগন্দ লাগছে।আজ আমি আর বিছানায় থাকতে পারলাম না।বিছানা থেকে ওঠে খোজতে লাগলাম গ্রানটি কোথায় থেকে আসছে,আমি বাসার এদিক ওদিক তাকিয়ে খোজছি গ্রানটি কোথায় থেকে আসছে। পরক্ষনে বোঝলাম গ্রানটি রান্না ঘর থেকে আসছে।আমি রান্নাঘরের
ভূতের গল্প বাসার ঘটনা
ভূতের গল্প :দিকে এগিয়ে গেলাম।আমি আস্তে আস্তে রান্না ঘরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি গ্রানটির সুগন্দ আরও বেরে চলেছে।আমার খোব ইচ্ছা হল রান্নাঘরের লাইট অন করে দেখার ইচ্ছা হলো তখনেই এক নিমিষেই গ্রানটি হারিয়ে গেল।তারপর রান্নাঘর থেকে বিছানায় গিয়ে ঘোমিয়ে পরলাম।ঘটনাটি দাদুকে বললাম।দাদু বলল এমন যদি আর কখনো হয় আমি জেন পাত্তা না দেই। এর ঠিক তিন দিন পর আমি যা দেখলাম মনে পরলে গায়ের লোম দারিয়ে জায়।সেই দিন রাত্র প্রায় ৩ টায় ভেঙ্গে যায় আমি তখন সজাগ ঠিক তখন দেখলাম আমার রোমের পাশে বাত রোমের দরজার কোনা থেকে কে জেন ওঠে দারালো অন্ধকার ঘরের মধ্যে আর ও অন্ধকার ছায়ামূর্তি।জিনিসটা দেখতে খোবই চিকন,মাথা চ্যাপ্টা,হাতগুলো অনেক লম্বা। ওটা হাটতে হাটতে বিছানার বাম পাশে আসে।
ভূতের গল্প বাসার ঘটনা
ভূতের গল্প :ভয়ে তো আমার গলা শোকিয়ে যাচ্ছিল নিজেকে সামলে নিয়ে ডান পাশে শুয়ে আয়তাল কুরশী পরছি।সেই সাথে অনান্য ধোয়া পরতে পরতে ঘোমিয়ে গেলাম।বাসায় এই কথা কাউকে বলি নাই।প্রতিদিন আমি শরীর বন্ধ করে ঘোমাই তাই আমার কোন সমস্যা হয় না কিন্তু আমার ছোট বোন বলে রাতে কে জেন ওর চোল ধরে টান দেয়।সবাই বলে তোমার লম্বা চোল তাই বালিশের নিচে থাকে সেই জন্য চোলে টান লাগে।আমার বোন তা মানতে নারাজ।আমার কাজিন আমাদের বাসায় বেড়াতে আসলে আমার ছোট বোনের সাতে ঘোমায়।
ভূতের গল্প বাসার ঘটনা
একদিন আমার কাজিন চাচী চাচী বলে চীৎকার করা শুরো ক্রে।ওর ডাকা ডাকি শোনে বিছানা থেকে ওঠে গেলাম।সে বলল কে জেন ওর চুল ধরে টান মারছে।পরে আমার কাজিন না ঘোমানো পর্যন্ত ওর পাশে বসে ছিলাম।পরদিন এই বিষয়টা নিয়ে চিন্তিত হ্লাম।কোন উপায় না পেয়ে আয়তাল কোরসী প্রিন্ট করে বাসায় লাগিয়ে দিলাম। এখন পর্যন্ত আর কোন সমস্যা হয় নাই।এগুলো আমার বাসায় ঘাটে জাওয়া কিছু সত্য ঘটনা।ভাল লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন এবং আপনার কাছে যদি ভূতের কোনো ঘটনা থাকে আপনি যদি চান আপনার ঘটনা এই ওয়েব সাইটে প্রকাশ করতে চান আপনি আমাকে ঘটনা পাটাতে পারেন। ঘটনা পাঠাবেন এই জিমেলে
কিছু কথা
আপনি চাইলে আপনার ভূতের ঘটনা আমাদের ওয়েব সাইটে আপনার ঘটনা প্রাকাশ করাতে পারেন। ঘটনা পাঠাবেন এই জিমেলে
জিমেইল অ্যাকাউন্ট লগ ইন করুন তারপর নিচের জিমেইল এড্রেস আপনার ঘটনা পাঠাবেন।
0 comments:
Post a Comment