কাকতাড়ুয়া ভূতের গল্পঃ
আসসালামু আলাইকুম, আমি সাইফ রাতুল লিখছি মুন্সীগঞ্জ থেকে। 1 মাস আগে আমার এক আত্মীয়ের কাছে শোনা এক গঠনা ।আজ শেয়ার করতে যাচ্ছি, আত্মীয় টি গত মাসে আমাদের এখানে বেড়াতে এলে ভূত প্রেতের প্রসঙ্গে এক পর্যায়ে, তিনি তার দাদার সঙ্গে গটা একটি ঘটনা আমাকে বলে ।বলে রাখা ভালো আমার সেই আত্মীয় মুন্সীগঞ্জে থাকেন। এবং এটি তাদের এলাকা অনেক বিখ্যাত একটি ঘটন...ঘটনাটি ভালো লাগলে ভৌতিক গল্প ওয়েবসাইটে প্রকাশ করবেন।
আকাশে তখনো চাঁদ ছিল এবং সে চাঁদের আলো হয়ে * মাঠ টুকু চক চকে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছিল ।হঠাৎ মাঠের এক দিকে চোখ পড়তেই তিনি অদ্ভুত একটা জিনিষ খেয়াল করলে...তিনি দেখতে পেলেন বেশ দূরে তার মাঠের প্রায় শেষের দিকে অর্থাৎ শেষ প্রান্তে কেউ একজন দৌড়াচ্ছে। চুট ভেবে তিনি তার রাস্তার ঢাল বেয়ে তাড়াতাড়ি জমিতে নামলেন এবং কিছুটা সামনের দিকে এগিয়ে গিয়ে ভালোমতো ব্যাপারটা খেয়াল করলে্ , কিন্তু কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকার পরে তিনি বুঝতে পারলেন ওই লোকটা একটা নির্দিষ্ট জায়গায় ভিতরে গোল হয়ে দৌড়াচ্ছে ।এবার লোকটা বেশ লম্বা তখন তিনি আরো একটু সামনে গিয়ে ব্যাপারটা কি হচ্ছে দেখার চেষ্টা করলেন আরেকটু কাছে যাওয়ার পর তিনি দেখতে পেলেন ,।যেটা দেখার জন্য তিনি কোনরকম প্রস্তুত ছিলেন না তিনি দেখলেন এটা কোন মানুষ নয় ওটা সেই কাকতাড়ুয়া ।তার নিজের হাতে বানানো সেই কাকতাড়ুয়া সেটা একরকম বাতাসে বেশে ভেসে ওই জায়গাতে গোল হয়ে ঘুর... তিনি তখন আর ওখানে দাঁড়িয়ে থাকতে সাহস পেলেন না, দ্রুত পিছন দিকে হাটা ধরলেন। মাঠের যে জায়গায় তিনি কাকতাড়ুয়া দাঁড় করিয়ে রেখেছিলেন ওই জায়গাতে চোখ গেলেও উনি দেখলেন ওখানে কাকতাড়ুয়া নেই ,ভয় এবার আরো বেশি পেতে থাকলেন। তিনি এক রকম দৌড়াতে শুরু করলেন বাড়ির দিকে বাড়িতে ফেরার পর স্ত্রী এত জলদি ফিরে আসতে কারণ জানতে চাইলে তিনি বললেন শরীরটা হঠাৎ খুব খারাপ লাগায় ফিরে এলাম। সকালে মাঠে যাব ,সকাল হওয়ার পর মাঠে গেলেন এবং কাকতাড়ুয়ার জায়গাটিকে ঠিকঠাক জায়গা আবিষ্কার করলেন। ওই রাতের গঠনআ
কাকতাড়ুয়া ভূতের গল্প
বেশ আগের কথা, আমার দাদার নাম ছিল আলী মিয়া। এবং তিনি পেশায় একজন কৃষক ছিলেন ।মধ্যবয়সী লোক ভীষণ সাহসী...একবার তার ফসল মাঠে পাখিদের ভীষণ উপদ্রব ।এক পর্যায়ে তিনি বিরক্ত হয় এবং সিদ্ধান্ত নিলেন মাঠে একটা কাকতাড়ুয়া দাঁড় করাবেন। জে ভাবা শেই কাজ ,ঘর থেকে পুরনো একটা শার্ট লুঙ্গি এবং এবং আরো কিছু প্রয়োজনীয় উপকরণ নিয়ে বানিয়ে ফেললেন বেশ লম্বা চওড়া একটা কাকতাড়ুয়া ।পরদিন সেটা মাঠে বসিয়ে দিলেন, ভালো ফল পেলেন এটা করে কিন্তু তিনি তখনও জানতেন না যে এই কাকতাড়ুয়া তার জন্য এক সময় এক বিশাল ভয় হয়ে দাঁড়াবে ।প্রথম সাত দিন সবকিছু একদম স্বাভাবিক ছিল ঘটনা ঘটলো অষ্টম দিন রাতে। তিনি এমনিতে প্রতিদিন ভোরে মাঠে গেল ও ওই দিন ফজরের আগে ঘর থেকে উঠে মাঠের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লে...মাঠের সেচ এবং নালা কাটা অনেক কাজ ছিল সেদিন তাই আগেভাগে কাজে নেমে পড়তে হবে তাই তিনি এরকম জলদি বেরিয়ে পড়লেন ।এই কারণে গভীর রাতে সেই গ্রাম্য পথ, পাড়ি দিয়ে তিনি এক সময় তার মাঠে পৌঁছালেন।কাকতাড়ুয়া ভূতের গল্প
আকাশে তখনো চাঁদ ছিল এবং সে চাঁদের আলো হয়ে * মাঠ টুকু চক চকে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছিল ।হঠাৎ মাঠের এক দিকে চোখ পড়তেই তিনি অদ্ভুত একটা জিনিষ খেয়াল করলে...তিনি দেখতে পেলেন বেশ দূরে তার মাঠের প্রায় শেষের দিকে অর্থাৎ শেষ প্রান্তে কেউ একজন দৌড়াচ্ছে। চুট ভেবে তিনি তার রাস্তার ঢাল বেয়ে তাড়াতাড়ি জমিতে নামলেন এবং কিছুটা সামনের দিকে এগিয়ে গিয়ে ভালোমতো ব্যাপারটা খেয়াল করলে্ , কিন্তু কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকার পরে তিনি বুঝতে পারলেন ওই লোকটা একটা নির্দিষ্ট জায়গায় ভিতরে গোল হয়ে দৌড়াচ্ছে ।এবার লোকটা বেশ লম্বা তখন তিনি আরো একটু সামনে গিয়ে ব্যাপারটা কি হচ্ছে দেখার চেষ্টা করলেন আরেকটু কাছে যাওয়ার পর তিনি দেখতে পেলেন ,।যেটা দেখার জন্য তিনি কোনরকম প্রস্তুত ছিলেন না তিনি দেখলেন এটা কোন মানুষ নয় ওটা সেই কাকতাড়ুয়া ।তার নিজের হাতে বানানো সেই কাকতাড়ুয়া সেটা একরকম বাতাসে বেশে ভেসে ওই জায়গাতে গোল হয়ে ঘুর... তিনি তখন আর ওখানে দাঁড়িয়ে থাকতে সাহস পেলেন না, দ্রুত পিছন দিকে হাটা ধরলেন। মাঠের যে জায়গায় তিনি কাকতাড়ুয়া দাঁড় করিয়ে রেখেছিলেন ওই জায়গাতে চোখ গেলেও উনি দেখলেন ওখানে কাকতাড়ুয়া নেই ,ভয় এবার আরো বেশি পেতে থাকলেন। তিনি এক রকম দৌড়াতে শুরু করলেন বাড়ির দিকে বাড়িতে ফেরার পর স্ত্রী এত জলদি ফিরে আসতে কারণ জানতে চাইলে তিনি বললেন শরীরটা হঠাৎ খুব খারাপ লাগায় ফিরে এলাম। সকালে মাঠে যাব ,সকাল হওয়ার পর মাঠে গেলেন এবং কাকতাড়ুয়ার জায়গাটিকে ঠিকঠাক জায়গা আবিষ্কার করলেন। ওই রাতের গঠনআ
কাকতাড়ুয়া ভূতের গল্প
আর তিনি তার কিছু বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলে ।সব শুনে বন্ধুগণ বলল এটা তোর চোখের ভুল হঠাৎ করে এত রাতে ঘুম ভেঙ্গে উঠে আশায় এমন দেখেছিস । বন্ধুদের কথা উনি মেনে নিলেন কিন্তু তবু উনার মনে কোথাও একটা গন্ডগোল রয়েই গেল ।পরের দু'দিনে স্বাভাবিক ভোরে মাঠে গেলেন এবং তার অদ্ভুত কিছু তার চোখে পড়ল না ,তাছাড়া ভোরের সময় টা আশেপাশে সব প্রায় মাঠের সব চলে আসে । তাই অদ্ভুত কিছু অভিজ্ঞতা গঠনা সম্ভাবনা এমনিতেই কম ।এদিকে দুই দিন পার হয়ে গেলেও তিনি ওই রাতের ব্যাপারটা কোনভাবেই মাথা থেকে দূর করতে পারছিলেন না ।যদি তিনি সে রাতে ভুল দেখে থাকেন তবু সেটা তিনি দেখেছেন যেভাবেই হোক তাই তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি আবারো ওরকম রাতে মাঠে যাবেন এই গন্ডগোল নিয়ে তিনি আর থাকতে পারছিলা না । দিনেদুপুরে এখন কাকতাড়ুয়া এর দিকে তাকালে ওর কেমন যেন লাগ...পরের দিন রাতে তিনি দ্রুত ঘুমিয়ে পড়েন তিনি ঘুমোনোর আগে স্ত্রীকে বলে রাখেন ফজরের আধাঘন্টা বা এক ঘন্টা আগে যেন তাকে ডেকে তুলে দেওয়া ।হয় ওই রাতে তার ঘুম আপনাআপনি ভেঙ্গে যায়, তিনি আর দেরি না করে বেরিয়ে পড়েন একটা হারিকেন আর তার যন্ত্রের ব্যাগটা নিয়ে। তিনি মাঠে পৌঁছালেন সেদিনও আকাশে চাঁদ ছিল চাঁদের আলোয় ঝকঝকে পরিষ্কার আলোয় মাঠ। তিনি চোখ বুলিয়ে নিলেন সবকিছু স্বাভাবিক তার কাকতাড়ুয়া ঠিক জায়গাতেই আছে শুধু বাতাস একটু দুলছে, তার মনে আর কোন ভয় রইল না। তিনি কাজে নেমে পড়লেন তখন কত রাত ফজরের আর কতটা সময় বাকি তার জানা নেই, তিনি এক মনে কাজ করে চলছেন হঠাৎ একটা আওয়াজ তার কানে এসে ধাক্কা খায় ।কিছু একটা নড়ার আওয়াজ ,আওয়াজটা পিছন দিক থেকে এসেছে । তিনি পিছনে ঘুরে তাকালেন এবং স্বাভাবিকভাবে কাকতাড়ুয়ার দিকে তার চোখ চলে যায় । অস্বাভাবিক কিছুই খুঁজে পেলেন না ।
তিনি মনে করে ভুল শুনেছেন অথবা ইঁদুরের আওয়াজ হবে তিনি আবার কাজে মনোযোগ দিলেন । ঠিক তখনই আবার সেই শব্দটা যেন কিছু একটা নড়ে উঠল পিছনে ,ঘুরে তিনি আবারও কাকতাড়ুয়ারদিকে তাকালেন এবার তিনি দেখলেন কাকতাড়ুয়া একটু অন্যদিকে ঘুরিয়ে আছে ।বাতাস এই গুরে আছে ,এমনটা বোঝালেন তিনি নিজেকে কিন্তু তিনি খুব ভালো করেই জানতেন যে এই হালকা বাতাসে হঠাৎ কাকতাড়ুয়া ঘুরে যাবার কথাই নেই । তবুও এই শান্ত নাটক ও আঁকড়ে ধরে সময়টা পার করে দিতে চাচ্ছিলেন । সামনে ঘুরে আবারও তিনি তার কাজের দিকে মনোযোগ দিতে চেষ্টা করলেন কিন্তু না মন তার আর মাঠের টিকছে না ভাবলেন বাসায় চলে যাবেন ।ঠিক তখনই সেই শব্দ টা আবার ফিরে আসলো সেই শব্দ চলল বেশ কিছুক্ষণ ধর...যখন শব্দ টা চলছিল তখন তিনি সামনের দিকে মাটিতে চাঁদের আলো দেখতে পেল কাকতাড়ুয়ার ছায়াটা আস্তে আস্তে বেশ বড় আকার ধারণ করছে ।যেন সেটা তার কাছে আসছে ওর বুকের ভিতর কেমন জানি কামড় দিয়ে উঠলো নিজেকে বুঝাতে চাচ্ছিলেন , যে না আমি অবশ্যই ভুল দেখছি ।আমি ,আমি ভুল দেখছি। কিন্তু না তিনি তার পিছনে কারুর দাঁড়ানোর অনুভূতি পেলেন। মনের সব শক্তি সঞ্চার করে তিনি পিছনের দিকে করলেন আর যা দেখলেন এর পিছনে কোন যুক্তি খাটে ন...তিনি দেখলেন তার এক হাতের কম দূরত্বের পিছনে ঘুরে দাঁড়িয়ে আছে সেই নিজ হাতে বানানো কাকতাড়ুয়া ।ভয়ে একেবারে পুরোপুরি গ্রাস করে ফেলল তাকে তার মনে হতে লাগলো এই বুঝি কলিজাটা তার গলা দিয়ে বের হয়ে আসলো । কোনরকমে তিনি উঠিয়ে দাঁড়িয়ে দৌড়াতে শুরু করলেন ।কোনদিকে দৌড়াচ্ছেন তিনি জানেন না ,কতক্ষণ দৌড় ছিলেন তা উনার খেয়াল নেই ।শুধু খেয়াল ছিল জ্ঞান হারানোর আগে ফজরের আজান কানে ভেসে আসছিল । জ্ঞান ফিরার পর তিনি নিজেকে নিজের বিছানা আবিষ্কার করলেন ।সবাই রাতে কি হয়েছিল তিনি এটা সবাইকে বললেন, পরের দিনই হুজুরের শরণাপন্ন হলেন এবং হুজুর বললেন এক কাকতাড়ুয়া যে বানায় ছিলেন সে কাঁপর কোথা থেকে নিয়ে ছিলেন। উত্তর আলী মিয়া বলেন সবই আমার কিন্তু শুধু শার্টটা বন্যায় পানিতে ভেসে আসা একটা কাদা যুক্ত স্থানে পেলাম । উত্তর হুজুর বললেন হয়তোবা ওই শার্টটা কোন এক মৃত্যু দেহের ছিল।
- কাকতাড়ুয়া ভূতের গল্পঃ
- আপনি আরও {ব্ল্যাক ম্যাজিক ঘটনা}
তিনি মনে করে ভুল শুনেছেন অথবা ইঁদুরের আওয়াজ হবে তিনি আবার কাজে মনোযোগ দিলেন । ঠিক তখনই আবার সেই শব্দটা যেন কিছু একটা নড়ে উঠল পিছনে ,ঘুরে তিনি আবারও কাকতাড়ুয়ারদিকে তাকালেন এবার তিনি দেখলেন কাকতাড়ুয়া একটু অন্যদিকে ঘুরিয়ে আছে ।বাতাস এই গুরে আছে ,এমনটা বোঝালেন তিনি নিজেকে কিন্তু তিনি খুব ভালো করেই জানতেন যে এই হালকা বাতাসে হঠাৎ কাকতাড়ুয়া ঘুরে যাবার কথাই নেই । তবুও এই শান্ত নাটক ও আঁকড়ে ধরে সময়টা পার করে দিতে চাচ্ছিলেন । সামনে ঘুরে আবারও তিনি তার কাজের দিকে মনোযোগ দিতে চেষ্টা করলেন কিন্তু না মন তার আর মাঠের টিকছে না ভাবলেন বাসায় চলে যাবেন ।ঠিক তখনই সেই শব্দ টা আবার ফিরে আসলো সেই শব্দ চলল বেশ কিছুক্ষণ ধর...যখন শব্দ টা চলছিল তখন তিনি সামনের দিকে মাটিতে চাঁদের আলো দেখতে পেল কাকতাড়ুয়ার ছায়াটা আস্তে আস্তে বেশ বড় আকার ধারণ করছে ।যেন সেটা তার কাছে আসছে ওর বুকের ভিতর কেমন জানি কামড় দিয়ে উঠলো নিজেকে বুঝাতে চাচ্ছিলেন , যে না আমি অবশ্যই ভুল দেখছি ।আমি ,আমি ভুল দেখছি। কিন্তু না তিনি তার পিছনে কারুর দাঁড়ানোর অনুভূতি পেলেন। মনের সব শক্তি সঞ্চার করে তিনি পিছনের দিকে করলেন আর যা দেখলেন এর পিছনে কোন যুক্তি খাটে ন...তিনি দেখলেন তার এক হাতের কম দূরত্বের পিছনে ঘুরে দাঁড়িয়ে আছে সেই নিজ হাতে বানানো কাকতাড়ুয়া ।ভয়ে একেবারে পুরোপুরি গ্রাস করে ফেলল তাকে তার মনে হতে লাগলো এই বুঝি কলিজাটা তার গলা দিয়ে বের হয়ে আসলো । কোনরকমে তিনি উঠিয়ে দাঁড়িয়ে দৌড়াতে শুরু করলেন ।কোনদিকে দৌড়াচ্ছেন তিনি জানেন না ,কতক্ষণ দৌড় ছিলেন তা উনার খেয়াল নেই ।শুধু খেয়াল ছিল জ্ঞান হারানোর আগে ফজরের আজান কানে ভেসে আসছিল । জ্ঞান ফিরার পর তিনি নিজেকে নিজের বিছানা আবিষ্কার করলেন ।সবাই রাতে কি হয়েছিল তিনি এটা সবাইকে বললেন, পরের দিনই হুজুরের শরণাপন্ন হলেন এবং হুজুর বললেন এক কাকতাড়ুয়া যে বানায় ছিলেন সে কাঁপর কোথা থেকে নিয়ে ছিলেন। উত্তর আলী মিয়া বলেন সবই আমার কিন্তু শুধু শার্টটা বন্যায় পানিতে ভেসে আসা একটা কাদা যুক্ত স্থানে পেলাম । উত্তর হুজুর বললেন হয়তোবা ওই শার্টটা কোন এক মৃত্যু দেহের ছিল।
cheer
ReplyDelete